কিওয়ার্ড কি? (What is unique Keyword) এস.ই.এর গুরুত্ব
ইউনিক কিওয়ার্ড কি? (What is unique Keyword) এস.ই,ও এর গুরুত্ব
কিওয়ার্ড কি - (What is Keyword)
গুগলে বা যে কোন সার্চ ইঞ্জিনে আমরা যেই শব্দগুলো
লিখে সার্চ দিই তাই হলো কিওয়ার্ড। আপনি যদি একজন নিয়মিত অনলাইন ব্যবহারকারী
হয়ে থাকেন তাহলে কিওয়ার্ড শব্দটি শুনে থাকবেন। ধরুন আমি এস.ই.ও কি? (What is
SEO) তা জানার জন্য এস.ই.ও লিখে সার্চ দিলাম। তাহলে আমার ইনপুটকৃত ওয়ার্ডগুলো
হলো কিওয়ার্ড।
আমি সার্চ দিয়ে আমার কাঙ্খিত ফলাফল পাওয়ার জন্য যেই ওয়ার্ড
গুলো ব্যবহার করেছি সেইটিই কিওয়ার্ড।
আজকে আমরা জানবো কিওয়ার্ড
কি, কিভাবে কিওয়ার্ড কাজ করে, ইউনিক কিওয়ার্ড কি এবং এস.ই.ও
এর ক্ষেত্রে কিওয়ার্ডের প্রভাব কতটুকো তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা
হবে। আশা করি পুরো আর্টিকেলটুকো মনদিয়ে পুরোটা পড়বেন
ইনশাআল্লহ।
কিওয়ার্ড কিভাবে কাজ করে?
কিওয়ার্ড মূলত আপনার ফলাফরে মধ্যে কিছু নির্দিষ্ট
শব্দগুলোকে খুঁজে বের করে তার উপর এনালাইস করে থাকে। যদি আপনার মধ্যে ইনপুট করা কিওয়ার্ডের
সাথে অন্য সার্চ রেজাল্টের কিছু কিওয়ার্ড মিলে যায় তখন সেই রেজাল্ট আপনার সামনে
শো করে।
ইউনিক কিওয়ার্ড কিঃ
এখানে একটা বিষয় লক্ষ্যনীয়। ধরুন আপনি সার্চ
দিলেন কিভাবে ইউটিউব ভিডিও বানায়, কিন্তু আপনার সামনে চলে এলো কিভাবে ইউটিউবভিডিও দেখায় তাহলে বুঝতে হবে আপনার কি-ওয়ার্ডটি ইউনিক। ইউনিক কিওয়ার্ড এর
অর্থ হলো এমন একটি কিওয়ার্ড যা নিয়ে আগে কাজ করা হয়নি। ফলে এই বিষয়ের উপর যেই
কিওয়ার্ডগুলো আছে সেগুলো নিয়ে আপনি কাজ করতে পারবেন।
·
আশা করি ইউনিক কিওয়ার্ড কি তা বুঝতে
পেরেছেন।
আরওপড়ুনঃ 1. কিভাবে ফ্রিতে ব্লগিং শুরু করবেন? 2. ইউটিউব ভিডিও দেখুন বিজ্ঞাপন ছাড়া |
ইউনিক কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করলে বেশি বেনিফিট পাওয়া যায় এবং এর উপর মাইক্রোনিশ
ব্লগ তৈরি করতে পারেন। |
আজকে আমাদের আলোচনার বিষয়ও ইউনিক কিওয়ার্ড। কারন এর উপরো খুব কম আর্টিকেল আছে। পক্ষান্তরে কিওয়ার্ড এর উপর অনেক কাজ করা হয়েছে। যার ফলে এই পোষ্টটি সার্চ ইঞ্জিনে অনেক পিছিয়ে পড়বে।
আগেই বলেছি সার্চ ইঞ্জিনের উপর কিওয়ার্ড এর প্রভাব পড়ে এনালাইসিস
করার উপর। জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন যেমনঃ গুগল (google) , বিং(bing), এবং সোশ্যাল মিডিয়ার
সার্চইঞ্জিন গুলোতে যদি কোন ইউনিক কিওয়ার্ড র্যাঙ্ক করে তাহলে তার সার্চ ভলিউম
অটোমেটিক বেড়ে যায়।
জন্যপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনগুলোতে কোন ইউনিক কিওয়ার্ড, র্যাঙ্ক করলে
পরবর্তীতে তার সার্চ ভলিউম বেড়ে যায়। |
এখন কিওয়ার্ড বুঝতে হলে আগেই আমাকে বুঝতে হবে
কিভাবে কিওয়ার্ড তৈরি হয়? কিওয়ার্ড তৈরি হয় কিছু শব্দ এবং বাক্য দিয়ে যা কিছু আপনি
বোঝাতে চান। ধরুন আমি এম,এস ওয়ার্ড সম্পর্কে জানেত চায়। তাহলে আমি গুগলে লিখবো
“এম,এস ওয়ার্ড।”
v
(কিওয়ার্ড কি ভাবে
তৈরি হয় তা বোঝানো হয়েছে।)
তাহলে আমাকে সার্চ ইঞ্জিন এই বিষয়ক কিছু আর্টিকেল
দেখাবে বা মাইক্রোসফ্ট কর্পোরশনের ওয়েব সাইট চলে আসবে। এছাড়াও
যদি গুগলে সার্চ দিই তাহলে ইউনিক কিওয়ার্ড গুলো আমরা খুঁজতে সক্ষম হবো। কিভাবে?
কিওয়ার্ড রিসার্চ এর মাধ্যমে।
Ø (কিওয়ার্ড রিসার্চ কি? এই আর্টিকেলটি পড়ুন)
আরওপড়ুনঃ 1. কিভাবে ফ্রিতে ব্লগিং শুরু করবেন? 2. ইউটিউব ভিডিও দেখুন বিজ্ঞাপন ছাড়া |
গুগলে ইউনিক কিওয়ার্ড গুলো অটোমেটিক
শো করবে না। এটা আমাদেরকে খুঁজে বের করতে হবে কিওয়ার্ড রিসার্চ করলে। যেমন সার্চ ইঞ্জিনে
যদি পরবর্তীতে আমরা মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ড টিউটোরিয়াল লিখে যদি সার্চ করি তাহলে সেখানে
কিছু অন্যান্য ওয়েব সাইট সার্চ রেজাল্টে সামনে আসবে।
কিওয়ার্ড রিসার্চ করে ইউনিক কিওয়ার্ড বের করা যায়। ইউনিক কিওয়ার্ড
সমূহকে অবশ্যই রিচার্স করে বের করতে হবে। |
কিওয়ার্ড কত প্রকার: কিওয়ার্ড কত প্রকার তার কোন নির্দিষ্টতা নেই। তবে কিওয়ার্ডের
ধরনের উপর ভিত্তি করে কিওয়ার্ডগুলোকে দুই টি ভাগে ভাগ করা যায়। যেমনঃ
1. Short-tail Keyword
2. Long-tail keywords
Short-tail Keyword বলতে সেই সমস্ত কিওয়ার্ড গুলোকে বোঝায় যেই কিওয়ার্ড
গুলো এক ব্যাক্যে প্রকাশ করা হয়। যেমনঃ নতুন ব্লগারদের ভুল কি? আর Long-tail keywords বলতে বোঝায় কিওয়ার্ডের আগে বা পড়ে কিছু শব্দ যোগ
করা যার মাধ্যমে একটা বড় কিছু তৈরি করা যা দিয়ে অতি সহজেই আপনি র্যাঙ্ক করাতে
পারবেন।
যেমনঃ ”দেখুন নতুন ব্লগারদের ০৯ টি ভুল
যার মাধ্যমে ধ্বংস হতে পারে আপনার ক্যারিয়ার।”
Short-tail Keyword কিওয়ার্ডের চেয়ে Long-tail keywords কিওয়ার্ড
তারাতারি র্যাঙ্ক করে। |
এখানে “নতুন ব্লগারদের ভুল” হলো মেইন
কিওয়ার্ড, আর আগের ও পরের শব্দগুলো হলো হেল্পিং কিওয়ার্ড। নতুন অবস্থায়
হেল্পিং কিওয়ার্ড দিয়ে ব্লগ বা ওয়ার্ডপ্রেসের আটিংকেলগুলো লিখা উচিৎ। এর ফলে গুগল
বা অন্যন ওয়েব সার্চইঞ্জিনে সহজেই র্যাঙ্ক করে। আর একবার র্যাঙ্ক করলে আপনার
সাইটের ভিজিটর বাড়বে খুব তারাতারি।
অন্যদিকে, ইউনিক কিওয়ার্ড যদি আপনার কোন পোষ্ট র্যাঙ্ক
করে তাহলে সেই ক্ষেত্রে আপনার জন্য ভালো হবে। আপনার ওয়েব সাইট তখন আস্তে আস্তে র্যাঙ্কিং
করতে থাকবে এবং এক সময় এসে আপনার সাইটে ভালো পরিমান ট্রাফিক পেতে থাকবে।
কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন করত হয়?
কিওয়ার্ড রিসার্চ হলো এস.ই.ও এর প্রথম ধাপ।
এই ধাপ যদি সঠিক ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে পারেন তাহলে আপনার 50% কাজ শেষ। বাকি
50% বিভিন্ন কাজের উপর নির্ভর করে যা আমরা এস.ই.ও পর্বে আলোচনা করবো ইনশাআল্লাহ।
আরওপড়ুনঃ 1. কিভাবে ফ্রিতে ব্লগিং শুরু করবেন? 2. ইউটিউব ভিডিও দেখুন বিজ্ঞাপন ছাড়া |
কিওয়ার্ড রিসার্চ না করলে আপনি বুঝতে পারবেন
না যে কোন কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করা উচিৎ। আপনি যদি নতুন ব্লগার হয়ে থাকেন তাহলে আপনার
উচিৎ হবে ইউনিক কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করা।
বেশি সার্চ ভলিউম আছে এমন কিওয়ার্ড লং
টেইল কিওয়ার্ড এ কর্নভার্ট করে ব্যবহার করতে হবে। এতে র্যাঙ্কিং বাড়ার সম্ভাবনা
আছে। |
ইউনিক
কিওয়ার্ড নিয়ে
কাজ করতে করতে এক সময় অনেকগুলো টপিকের উপর আপনার আর্টিকেল গুলো পাবলিশ হতে থাকবে। অর্থাৎ
আপনার ওয়েবসাইটের ভিউ বাড়তে থাকবে। তবে প্রথম অবস্থায় অবশ্যই ধৈর্য্য ধরে থাকতে হবে।
এখন আসি কিওয়ার্ড রিসার্সের ক্ষেত্রে বিবেচ্য
বিষয়গুলোঃ
·
কিওয়ার্ড এর কম্পিটিটর কম হতে হবে
- Keyword difficulty কম দেখে সিলেক্ট করতে হবে
- কিওয়ার্ডটি অবশ্যই ইউনিক হতে হবে
- কিওয়ার্ডটির সার্চ ভলিউম অবশ্যই বেশি হতে হবে।
- কিওয়ার্ডটির সাথে হেল্পিং কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে।
এই বিষয়ে আমরা কিওয়ার্ড রিসার্চ পর্বে
বিস্তারিত আলোচনা করবো ইনশাআল্লাহ।
এস.ই.ও এর ক্ষেত্রে ইউনিক কিওয়ার্ডের গুরুত্ব
এস.ই.ও করার ক্ষেত্রে কিওয়ার্ড এর গুরুত্ব অনেক বেশি। কেননা এর আগেই বলেছি যে,
কিওয়ার্ড 50% ভূমিকা রাখে। ধরুন আপনি এমন একটি কিওয়ার্ড নিলেন যার সার্চ ভলিওম অনেক
কম। আবার Keyword difficulty অনেক বেশি।
আবার সার্চ ভলিউম অনেক বেশি এবং Keyword
difficulty ও বেশি তাহলে একটা সমস্যা হবে। আর তা হলো আপনার সাইট এর আর্টিকেল র্যাঙ্ক
করাতে অনেক কষ্ট হবে। এই ক্ষেত্রে বেশি বেশি ইউনিক আর্টিকেল লিখতে হবে।
এই ক্ষেত্রে যদি আপনার টার্গেট কিওয়ার্ডটি যদি
ইউনিক কিওয়ার্ড হয়ে থাকে সেই ক্ষেত্রে আপনি কাজ করতে পারেন। কারন ইউনিক কিওয়ার্ডের
তেমন কম্পিটিটর কম থাকে।
ইউনিক কিওয়ার্ডে ওয়েব সাইট র্যাঙ্ক করানো
সহজ। |
আবার এমন কোন কিওয়ার্ড যার সার্চ ভলিউম
বেশি কিন্তু Keyword difficulty কম সেইগুলো নিয়ে কাজ করা যাবে। এই ক্ষেত্রে
যদি আপনার ভালো কম্পিটিটর থাকে তাহলে কোন সমস্যা নেই। আপনি তাদের সাথে কম্পিয়ার করে
কাজ করতে পারবেন। আর সবচেয়ে ভালো হবে যদি আপনি কিছু কম্পিটিটর সিলেক্ট করে নিতে পারেন।
সার্চ ভলিওম বেশি এবং Keyword difficulty কম নিয়ে কাজ করলে সহজে ওয়েব সাইট সার্চ ইঞ্জিনে
র্যাঙ্ক করানো যায়। |
তাদের ওয়েবসাইটগুলো কে এনালাইস করে দেখতে হবে
তারা কি ধরনের Short-tail Keyword, Long-tail
keywords, ইউনিক কিওয়ার্ড, ব্যবহার করছে বা কোন কোন ধরনের কন্টেন্ট লিখছে, এবং তাদের কোয়ালিটি
কি তা নিয়ে লিখতে পারেন।
আপনি যদি আপনার কম্পিটিটরের
চেয়ে ভালো মানের কন্টেন্ট তৈরি করতে পারেন তাহলে ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ
করবে এবং গুগলে বা অন্য যে কোন সার্চ ইঞ্জিনে আপনি আপনার সাইট, আর্টিকেল, পোষ্ট, ইউনিক
কিওয়ার্ড, র্যাংক করাতে পারবেন।
আরও পড়ুনঃ কিভাবে সরকারি চাকরির আবেদন করতে হয়
সব সময় কম্পিটিটরের চেয়ে ভালো কন্টেন্ট
বানাতে হবে। |
আপনি যদি এমন কোন ইউনিক
কিওয়ার্ড পেয়ে যান যার সার্চ ভলিউম কম কিন্তু তা নিয়ে কোন কাজ করা হচ্ছে না
তাহলে ইচ্ছে করলে আপনি সেই কিওয়ার্ডের উপর মাইক্রোনিশ ওয়েবসাইট তৈরি করতে
পারবেন।
এই ক্ষেত্রে যদি আপনার ভালো
ভালো কন্টেন্ট থাকে একটা ইউনিক কিওয়ার্ডের উপর তাহলে কিন্তু আপনার ওয়েব
সাইটটি গুগলের মধ্যে র্যাঙ্ক করাতে পারবেন।
ভালো কন্টেন্ট থাকলে সার্চ
ভলিউম কম হলেও সেই ইউনিক কিওয়ার্ডটি নিয়ে কাজ করা যাবে। |
তবে কিওয়ার্ড এমন কিছু সিলেক্ট করবেন যা লিখে
মানুষ সার্চ দেয়। যেমনঃ অনলাই আর্নিং একটি ভালো কিওয়ার্ড। কিন্তু আপনি যদি শুধু
অনলাইন আর্নিং লিখে আর্টিকেল তৈরি করেন তাহলে সেই কিওয়ার্ডটি কিন্তু র্যাঙ্ক করবে
না। আপনাকে এখানে কিছু হেল্পিং কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে যাতে কিওয়ার্ডটি ইউনিক হয়।
যেমনঃ “কিভাবে অনলাইন আর্নিং করতে হয়”
ইত্যাদী। এমন ভাবেই আপনি আপনার প্রয়োজন অনুসারে কিওয়ার্ড গুলোকে কর্নভার্ট করে ইউনিক
কিওয়ার্ড তৈরি করতে পারবেন খুব সহজে।
ইউনিক কিওয়ার্ড কি
ক্রিয়েট করে তা র্যাঙ্ক করার চেষ্টা করতে হবে। |
এমনি ভাবে এস.ই.ও এর ক্ষেত্রে একটি কিওয়ার্ড
অনেক বড় একটা ভূমিকা রাখে। তাই আমাদের কিওয়ার্ড নির্বাচনে সর্বদা সচেতন থাকা
উচিৎ। আর সবসময় চেষ্টা করতে হবে একটি ইউনিক কিওয়ার্ড নির্বাচন করার যাতে করে আমরা আস্তে আস্তে আমাদের
ওয়েব সাইটটিকে গুগল, বিং এবং অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে খুব সহজেই র্যাঙ্ক করে যায়।
ইউনিক কিওয়ার্ড খুঁজে বের করার কিছু নিয়মঃ
১. এমন কিওয়ার্ড নিতে হবে যা নিয়ে কাজ করা হয়নি
বা খুব কম কাজ করা হয়েছে।
২. এমন সব কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে
যা নিয়ে প্রতিনিয়ত কেউ কাজ করে না।
৩. সার্চ ভলিউম একদম কম হলে তা নেওয়া
যাবে না।
৪. একটু বেশি সার্চ ভলিউম দেখে কিওয়ার্ড নির্বাচন
করা ভালো।
৫. মাইক্রোনিশের জন্য ইউনিক কিওয়ার্ড
ব্যবহার করতে হবে।
আরওপড়ুনঃ 1. কিভাবে ফ্রিতে ব্লগিং শুরু করবেন? 2. ইউটিউব ভিডিও দেখুন বিজ্ঞাপন ছাড়া |
সর্বপরি, আপনি যদি একটি ব্লগ সাইট ক্রিয়েট করে
থাকেন অথবা নতুন ওয়েব সাইট শুরু করতে চান তাহলে ইউনিক কিওয়ার্ড গুলো ব্যাবহার করা শুরু
করুন। আর ইউনিক কিওয়ার্ড গুলোকে যদি Long-tail keywords
এ কর্নভার্ট করে ব্যাবহার করতে পারেন তাহলে আপনার জন্য কাজ করা আরো সুবিধা হয়ে যাবে।
মাইক্রোনিশ ব্লগিংয়ের ক্ষেত্রে অবশ্যই ইউনিক কিওয়ার্ড সমূহের হেল্প নিয়ে আসল
কিওয়ার্ডের সাথে কিছু হেল্পিং কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করতে হবে। তা ছাড়া ওয়েব সাইটে যথেষ্ট
কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করতে হবে। কিওয়ার্ড কি গুলোর স্বল্পতার কারনে অনেক সময় ওয়েব
সাইট, ব্লগ র্যাঙ্ক করাতে কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে।
আপনি যদি যথাযথ কিওয়ার্ড
কি গুলো ব্যাবহার না করে থাকেন তাহলে ভালো কন্টেন্ট দেওয়া সত্ত্বেও ওয়েব সাইট
র্যাঙ্ক করতে অনেক দেরি হবে। |
শেষ কথা
”ইউনিক কিওয়ার্ড কি?” নিয়ে এই ছিলো আজকের আয়োজন। আগামীতে কিওয়ার্ড রিসার্চ
নিয়ে একটি আর্টিকেল দেওয়ার চেষ্টা করবো। আশা করি সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন। এতক্ষন
সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
আল্লাহ হাফেজ।
Article
Credit |
Title: What is unique Keyword Written
by: Akash Published
By: BlogSpot Help Bangla Publisher:
BlogSpot Help Bangla All
right reserved © BlogSpot Help Bangla |
পাঁচ
ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সাথে আদায় করি। সুস্থ, সুন্দর জীবন গড়ি। |
Also Read: Online Earning Tips From BlogSpotHelp Bangla
খুব উপকারি আর্টিকেল। অনেক কিছু শিখতে পেরেছি।ধন্যবাদ।
উত্তরমুছুনWelcome 💕
মুছুন