কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করতে হয়? What is keyword research.
কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করতে হয় (keyword planner)
কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করতে হয় তা নিয়ে আমাদের আজকের
এই আয়োজন। আজকে আমরা কিওয়ার্ড নিয়ে আলোচনা করবো এবং কিভাবে কিওয়ার্ড রিসার্চ করলে আমরা
আমাদের সাইটটি খুব তারাতারি র্যাঙ্ক
করবে তা নিয়ে আলোচনা করবো।
আর আপনি যদি না জেনে থাকেন কিওয়ার্ড কি? বা
কিভাবে কিওয়ার্ড কাজ করে থাকে তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন। keyword planner.
এই টপিকে সমস্ত বিষয় সম্পূর্ণভাবে আলোচনা করা হয়েছে তাই আর্টিকেলটি
একটু বড় হলেও আপনার উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ।
Table of contents
{tocify}$title={Contents}
কিওয়ার্ড
রিসার্চ আমরা দুইটি ধাপে সম্পূর্ণ করতে পারি। যেমনঃ
১. কিওয়ার্ড খুঁজে
বের করতে হবে।২. কিওয়ার্ড গুলোকে এনালাইস করে।
কিওয়ার্ড কিভাকে খুঁজে বের করবোঃ
ধরুন
আমি “এস.ই.ও” নিয়ে একটা পোষ্ট
লিখবো। তাহলে আমি এস.ই.ও লিখে আমার সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ দিবো। এর পরে অটোমেটিক
আমার কিওয়ার্ডের পাশে কিছু সাজেস্ট কিওয়ার্ড শো করবে। এইগুলো এখান থেকে সংগ্রহ করতে
হবে। যেমন ছবিতে দেখতে পারছি
এর অর্থ হলো ভিসিটররা সচারচর এই সকল কিওয়ার্ড
দিয়ে গুগলে সার্চ করে থাকে।
(আপনি
যেই সার্চ ইঞ্জিনে আপনার সাইট র্যাঙ্গ করাতে চান সেই সাইটে সার্চ করুন। এখানে সার্চ
ইঞ্জিন গুগল এজনপ্রিয় র মাধ্যমে দেখানো হয়েছে।)
আপনি
এই কিওয়ার্ডগুলো নোটপেড অথবা মাইক্রসোফ্ট এক্সেল এ সংরক্ষন করে রাখুন।
এর পরে আপনি কিওয়ার্ড গুলো দিয়ে সার্চ করুন। ধরুন আমি “এস.ই.ও কিভাবে শিখবো”
কিওয়ার্ডটি নিয়ে কাজ করতে চাই।
গুগলে এই কিওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করতে হবে। এখন সার্চ রেজাল্টের একদম নিচের দিকে চলে যেতে
হবে।
যেমনটি
ছবিতে দেখতে পারছেন- নিচের দিকে কিছু কিওয়ার্ড রয়েছে। এগুলোকে সংরক্ষন করুন।
এইবার
নিচের সার্চ কিওয়ার্ড গুলোকে প্রত্যেকটি সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করুন। এই ক্ষেত্রেও আপনি
নিচের দিকে আরো কিছু কিওয়ার্ড পেয়ে যাবেন।
এর
পরে আবার কিছু কিওয়ার্ড পেয়ে যাবেন। এইবার সেইগুলোকেও একই ভাবে সার্চ দিয়ে নি।
প্রতিবার
যেই কিওয়ার্ড গুলো পাবেন সেই কিওয়ার্ডগুলো সংরক্ষন করে রাখুন। এইভাবে কিছুক্ষন খুঁজতে
খুঁজতে আপনার কাছে বেশ কিছু কিওয়ার্ড পেয়ে যাবেন। কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করতে হয় আশা করি বুঝে গেছেন এতক্ষনে।
কিওয়ার্ড অনুসন্ধান করা।
কিওয়ার্ড
গুলো ইন্টারনেট ফোরাম, উইকিপিডিয়া এবং বিভিন্ন প্রশ্নউত্তর সাইট এবং সোশ্যাল ওয়েব
সাইটে যেমনঃ ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, পিন্টারেস্ট সার্চ দিয়ে এদের চাহিদা দেখতে হবে এবং এই
সকল কিওয়ার্ড এ সেখানে কাজ করা হয়েছে কিনা
তা ভালোভাবে দেখে নিতে হবে।
এর
থেকে আরো ভালো আইডিয়া নিতে পারবেন আপনার আর্টিকেলের জন্য। আর যেসকল আর্টিকেল র্যাঙ্ক
করেছে সেই আর্টিকেলের কিওয়ার্ড (keyword planner) গুলোর প্রতি বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে।
কিওয়ার্ড কিভাবে এনালাইস করবোঃ
কিওয়ার্ড
এলাইস করা বলতে বোঝায় কিওয়ার্ডটির ডিটেইলস বুঝে নেওয়া। যেমন কোন কিওয়ার্ডগুলো আপনার
কাজে আসবে তা ফিল্টার করে নেওয়া। কিওয়ার্ড রিসার্চ করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো কিওয়ার্ড গুলোকে এনালাইস
করা।
যেমনঃ
আপনার কিওয়ার্ডের সার্চভলিউম কত, কিওয়ার্ডের
Difficult
কত,
কিওয়ার্ডের কম্পিটিটর কত, এই কিওয়ার্ডে কোন কোন সাইট কাজ করেছে এবং এই কিওয়ার্ড নিয়ে
কাজ করলে আপনার সাইট র্যাঙ্কে উঠবে কিনা এই সব বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া।
কিন্তু
কিওয়ার্ড আপনি আপনার সার্চ ইঞ্জিন কিংবা ব্রাউজারের মাধ্যমে করতে পারবেন না। এর জন্য
আপনাকে কিছু টুল্স ব্যবহার করতে পারেন। সাধারনত একটি পেইড টুল্স কিনে ব্যবহার করলে আপনি সুন্দরভাবে এনালাইসিস করতে পারবেন।
কিন্তু আমরা যেহেতু একদম ফ্রিতে কিওয়ার্ড রিসার্চ
এনালাইসিস করবো তো সেই ক্ষেত্রে আমরা প্রত্যেকটি টুল্স এর ব্যবহার করতে পারি।
কিওয়ার্ড রিসার্চ করার টুল্সঃ
নিচে
কিছু কিওয়ার্ড রিসার্চটুল্স এর নাম দেওয়া হলোঃ
1. Google AdWords: Keyword Planner (ফ্রী)
2.
Google Trends (ফ্রী)
3.
Soovle (ফ্রী)
4.
KeywordTool.io (ফ্রী+পেইড)
5.
Ahrefs Keywords Explorer (পেইড)
6.
SEMrush (পেইড)
7.
Moz Keyword Explorer (পেইড)
8. Keywords Everywhere (পেইড)
এছাড়া এর আগে র্যাঙ্কিং কিওয়ার্ড, লংটেইল, শর্টটেইল কিওয়ার্ড, এবং ইউনিক কিওয়ার্ড নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি আগের আর্টিকেলটি না পড়ে থাকেন তাহলে এখানে ক্লিক করে দেখে নিন।
আরও পড়ুনঃ টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে
1. Google AdWords: Keyword Planner (ফ্রী)
এর
মধ্যে যদি কোনটি কিনে ব্যাবহার করতে চান তাহলে SEMrush কিনে ব্যাবহার করতে পারেন। আর
ফ্রিতে আপনি গুগল এডওয়ার্ডস (keyword planner) ব্যাবহার করতে পারবেন। গুগল এডওয়ার্ডস এর মাধ্যমে সার্চ
ভলিউম এবং কিওয়ার্ড Difficult
দেখতে
পাবেন।
আর
এছাড়াও এখানে ল্যাঙ্গুয়েজ এবং দেশ টার্গেট করতে পারবেন। কিওয়ার্ড রিসার্চের এর মাধ্যমে আপনার ধারনা হয়ে
যাবে যে আপনি যেই দেশ গুলোতে টার্গেট করেছেন তার সার্চ ভলিউম কত এবং কিভাবে সহজে সেই
দেশকে টার্গেট করে র্যাঙ্ক করাতে পারবেন।
এছাড়া এর আগে র্যাঙ্কিং কিওয়ার্ড, লংটেইল, শর্টটেইল কিওয়ার্ড, এবং ইউনিক কিওয়ার্ড নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি আগের আর্টিকেলটি না পড়ে থাকেন তাহলে এখানে ক্লিক করে দেখে নিন।
এর
পরে যেই কিওয়ার্ড গুলোর সার্চ ভলিউম বেশি এবং কম্পিটিশন লো সেই কিওয়ার্ডগুলো রিসার্চ করুন এবং টার্গেট করুন। সেই কিওয়ার্ডগুলো আপনার নোট পেড কিংবা মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ড অথবা মাইক্রোসফ্ট
এক্সেল এ সংরক্ষন করুন।
কমপক্ষে ১০-১৫ টি High
Search Volume এনালাইস করতে হবে। একটি মেইন কিওয়ার্ড রাখতে হবে যেটি বেশি কিছুবার আর্টিকেলের মধ্যে আসবে এবং বাকি কিওয়ার্ডগুলো হেল্পিং কিওয়ার্ড থাকবে। |
এতক্ষনে
আমরা বেশ কিছু কিওয়ার্ড পেয়ে গেছি। এখন আমরা এই কিওয়ার্ডগুলো নিয়ে কাজ করতে পারবো।
সার্চভলিউম বেশি হওয়ার
সুবিধাঃ ধরুন keyword planner এ আপনার কিওয়ার্ডটির সার্চ ভলিউম 100 থেকে 1000। তাহলে কিওয়ার্ডটিকে মাসে 1000 বারের
মতো সার্চ করা হয়। আপনার আর্টিকেলটি যদি একবার র্যাঙ্কিং এ চলে আসে তাহলে আপনার সাইটে
মাসে কিছু ভিসিটর আসবে। আপনি ফ্রিতে কিছু ট্রাফিক পেয়ে যাবেন। আর আপনার ভিসিটর গুলো
হবে অর্গানিক ভিসিটর।
আর
যদি র্যাঙ্কিং- এ পিছিয়েও পড়ে তাহলেও কিছু ভিসিটর আসবে। কারন মাসে যদি 1000 ভলিউম
থাকে তাহলে এটা তো শিউর যে 10 টা ভিসিটরও আপনার সাইটে ঐ আর্টিকেলের জন্য আসবে।
কিওয়ার্ড রিসার্চ করার ক্ষেত্রে অবশ্যই বেশি সার্চ ভলিউম দেখে নির্বাচন করতে হবে |
সার্চ ভলিউম কম হওয়ার
অসুবিধাঃ সার্চ
ভলিউম যদি অনেক কম হয় তাহলে আপনার আর্টিকেলে ভিসিটর কম হবে। আর যদি সেই আর্টিকেলটি
র্যাঙ্ক করেও যায় তা হলেও আপনার সাইটে ভিসিটর খুব কম আসবে। যেমন ধরুন আপনার সাইট যেই
কিওয়ার্ডের উপর র্যাঙ্ক করছে তার সার্চ ভলিউম মাত্র 0-10।
0-10
গুগল কিওয়ার্ড প্লানার এ দেখায়। কিন্তু
অন্যান্য টুলস এ N/A দেখায়। এর মানে সার্চ ভলিউম নেই। তাহলে এই রকম সাইটে ভিসিটর আসবে
বছরে দুই একজন। আপনার সাইটটি র্যাঙ্ক করতে অনেক দেরি হবে।
কিভাবে সরকারি চাকরির আবেদন করতে হয়
র্যাঙ্কিং টিপ্স
র্যাঙ্কিং টিপ্স
মেইন
কিওয়ার্ডটি গুগল সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করুন। প্রথম যেই কয়টি সার্চ রেজাল্ট আসবে সেই
ওয়েবসাইট গুলোকে এনালাইস করতে হবে। যেমন সাইটগুলোর ডোমেইন অওথোরোটি, পেইজ অওথোরটি চেক
করতে হবে, তাদের লিঙ্ক এবং প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো বিবেচনা করতে হবে। কিওয়ার্ড
রিসার্চের জন্য প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।অর্থাৎ আপনি সার্চ দিয়ে যাদের পেয়েছেন তারা
হচ্ছে আপনার কম্পিটিটর এবং এদের সাথেই আপনার কম্পিটিশন করতে হবে। এদের সবকিছু আপনাকে
ভালোভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে। গুগল সাধারনত আপনার পোষ্টের কোয়ালিটি প্রশ্ন উত্তর প্রক্রিয়া
ইত্যাদি দেখে র্যাঙ্কে আনে।
তাই আপনাকেও ঐ সমস্ত বিষয় মাথায় রাখতে হবে
যেইগুলো ব্যাবহার করে আপনার কম্পিটিটর তাদের পোষ্টগুলোকে র্যাঙ্কে এনেছেন। অর্থাৎ
গুগল এই কিওয়ার্ডগুলো রিসার্চ করেই আপনার কম্পিটিটরের পোষ্ট র্যাঙ্কে এনেছে।
এর
পরে আপনাকে এস.ই.ও ফ্রেন্ডলি একটি আর্টিকেল লিখতে হবে। এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল
নিয়ে খুব শিঘ্রইলিখবো ইনশাআল্লাহ।
কিওয়ার্ড প্লেসমেন্ট
আপনার
কিওয়ার্ড রিসার্চ সম্পন্ন হয়েছে। এখন আপনার জন্য সবচেয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো কিওয়ার্ড
প্লেসমেন্ট করা। যদি আপনি ভালো একটি আর্টিকেল লিখে থাকেন এবং সেই আর্টিকেলের উপর কিওয়ার্ড
রিসার্চ করে থাকেন তাহলে সেটা অডিয়েন্স/ভিসিটরদের কাছে পৌছানো উচিৎ।
কিন্তু
সঠিকভাবে কিওয়ার্ড প্লেসমেন্ট না করতে পারার কারনে আপনার আর্টিকেল র্যাঙ্ক করে না।
আজকে কোন কোন জায়গায় কিওয়ার্ড প্লেসমেন্ট করতে হয় সেই বিষয়ে অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে।
হেডিং এ কিওয়ার্ড প্লেসমেন্ট
প্রথমে
আপনার আর্টিকেলের হেডিং এ আপনাকে কিওয়ার্ড প্লেসমেন্টকরতে হবে। হেডিং এ অবশ্যই কিওয়ার্ড
রাখতে হবে।
প্রধান
হেডিং অর্থাৎ H1 এবং H2 এ কিওয়ার্ডগুলো প্লেসমেন্ট করতে হবে।এর পরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ
মেটা ডেসক্রিপশনে কিওয়ার্ড প্লেসমেন্ট করতে হবে। মেটা ডেসক্রিপশনে কিওয়ার্ড টার্গেট
করে একটি ডেসক্রিপশন লিখতে হবে।
মেটা ডেসক্রিপশনে কিওয়ার্ড প্লেসমেন্ট
অনেকে
মেটা ডেসক্রিপশনে কিওয়ার্ড গুলোকে ট্যাগ হিসেবে ব্যবহার করে। এতে সাইট র্যাঙ্ক করে
না। আর যদিও র্যাঙ্কিংয়ে চলে আসে তাহলে সেটা বেশিদিনের জন্য থাকে না।
মেটাডেসক্রিপশনে
কিওয়ার্ড টার্গেট করতে হবে এবং আপনার আর্টিকেল সম্পর্কে একটু ধারনা দিতে হবে।
আর্টিকেলের মধ্যে কিওয়ার্ড প্লেসমেন্ট।
আপনার রিসার্চ করা কিওয়ার্ডগুলো অব্যশই আপনার
আর্টিকেলের মধ্যে বেশ কয়েকবার আসতে হবে।তবে অবশ্যেই যতবার কিওয়ার্ডগুলো আসবে প্রত্যেকবার
যুক্তিসঙ্গত কোন কারনে কিওয়ার্ড প্লেসমেন্ট হবে। তবে আর্টিকেল শুধু কিওয়ার্ড দিয়ে ভরিয়ে
ফেললেই হবে না। আপনার আর্টিকেল গুলোকে কিওয়ার্ড দিয়ে সাজাতে হবে।তবে ঘন ঘন কিওয়ার্ড
ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
শেষ কথাঃ
কিওয়ার্ড
রিসার্চ কিভাবে করতে হয়? তা নিয়ে ছিলো আজকের এই আর্টিকেল। what is keyword research নিয়ে করা সচারচর করা প্রশ্নগুলোর উত্তর এখানে পেয়েছেন। আশা করি পুরো
আর্টিকেলটি পড়েছেন। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করতে পারেন এবং কোন কিছু জানার
থাকলে কমেন্ট করতে পারেন। ইনশাআল্লাহ খুব তারাতারি আরো একটা আর্টিকেল নিয়ে আসবো। আল্লাহ হাফেজ
Article Credit |
© BlogSpot Help Bangla Written by: Blogger Bangla Published By: BlogSpot Help Bangla Publisher: BlogSpot Help Bangla All right reserved |
see more: Healthy gum tips
How to Add Post/Article link (Hyperlink ) in Blog Comment for Backlink 2022
উত্তরমুছুনব্যাকলিংকের জন্য ব্লগ মন্তব্যে পোস্ট/আর্টিকেল লিঙ্ক ( হাইপারলিঙ্ক) কীভাবে যুক্ত করবেনআপনারা অনেকেই জানেন না কিভাবে ব্যাকলিংক করতে হয়। আর কিছু মানুষ জানে কিন্তু সঠিক পথ জানে না। আমি নিজেও জানতাম না কিভাবে ব্যাকলিংক বানাতে হয়, তারপর যখন শিখলাম, তখন জানলাম যে আমি বৃথা পরিশ্রম করেছি। এটি খুবই সহজ বিষয়, তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলে এলাম।
TheBDchat