নতুন ব্লগারদের ৯টি ভুল যা ধ্বংস করে দিবে আপনার ব্লগিং ক্যারিয়ার। Blogging mistakes in bangla.

 Table of contents

{tocify}$title={Contents}

নতুন ব্লগারদের ৯টি ভুল যা ধ্বংস করে দিবে আপনার ব্লগিং ক্যারিয়ার।

নতুন ব্লগারদের ৯টি ভুল

আপনি কি নতুন ব্লগার? তাহলে আপনিও করে থাকতে পারেন আজকের আলোচিত এই ৯টি ভুল (Blogging Mistakes) আজকের পর্বতে আমরা এই ভুলগুলো ঠিক করার চেষ্টা করবো। আপনি যদি নতুন ব্লগার হয়ে থাকেন অথবা আপনি যদি ব্লগিং শুরু করতে যাচ্ছেন তাহলে অবশ্যই পড়ুন ।

হয়তো আপনি নতুন ব্লগিং শুরু করেছেন। অথবা আপনি ব্লগিংকে ক্যারিয়ার এর জন্য বেছে নিয়েছেন। কিন্তু আপনার ব্লগিং এ শুরু থেকেই কোন ভিসিটর আসছে না। তাহলে আপনিও করতে পারেন ব্লগিং এ এই সাধারন ৯টি ভুল।(Blogging Common Mistakes).

আপনি যদি নতুন ব্লগিং শুরু করেন বা নতুন ব্লগারহয়ে থাকেন তাহলে আপনার পক্ষে ব্লগারদের এই ৯টি ভুল করা সাধারন বিষয়। কিন্তু আপনি যদি এইগুলো না ঠিক করেন তাহলে পরবর্তীতে এই গুলো আপনার ব্লগিং ক্যারিয়ার ধ্বংসের কারন হতে পারে। Blogging mistakes in bangla

এই ভুলগুলো আপনার ব্লগিং এর ক্ষেত্রে ফ্রি ট্রাফিক এবং ভিসিটর এর উপরও প্রভাব ফেলে। তাই এইগুলোর প্রতি খেয়াল রেখে কাজ না করলে আপনার ব্লগ সাইট এ যথেষ্ট ভিসিটর আসবে না। ফলে আপনি ধীরে ধীরে ব্লগিং থেকে ছিটকে পরবেন। তাই আপনাকে শুরু থেকেই এই বিষয় (Blogging mistakes for beginners) গুলোর উপর ধারনা রাখতে হবে।

আপনি যদি এই ভুল গুলোকে মাথায় রেখে সঠিক পদ্ধত্তিতে কাজ করে যান তাহলে অবশ্যই আপনার ব্লগ সাইট ধীরে ধীরে র‌্যাঙ্ক করবে এবং আপনি একটা সময় সফল হবেন। তো চলুন আর কথা না বারিয়ে আসল বিষয়ে চলে যায়।

অবশ্যই পড়ুনঃ

নতুন ব্লগারের করা সাধারন ৯টি ভুলঃ

আজকে আমি আপনাকে নতুন ব্লগারদের ৯টি ভুল সম্পর্কে বলবো এবং এইগুলোর সমাধান সহ কিছু পয়েন্ট আলোচনা করবো যার ফলে আপনি ব্লগিং এ ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে উপকৃত হবেন।

১. কোয়ালিটির অভাব (Blogging mistakes-1)

ব্লগাররাএকদম শুরু থেকে এই ভুলটা করে থাকে। এটা করাটাই স্বাভাভীক। এটা তারা করে থাকা যারা ফ্রি ব্লগিং শুরু করেছেন। ফ্রি ব্লগিং বলতে শুধু ফ্রি ডোমেইন হোষ্টিং বোঝায় না। আপনি যদি ব্লগিং সম্পর্কে কোন কোর্স না করে নিজে নিজে রিসার্চ করেই শুরু করেন তাহলে আপনিও ফ্রি ব্লগিং এর অন্তরভুক্ত।

এখন কথা হলো আপনি যখন ফ্রি ব্লগিং শুরু করবেন তখন আপনি যদি রিসার্চ না করে ব্লগিং শুরু করেন তখন আপনারা এই ভুলটা কর থাকেন। কন্টেন্ট এর কোয়ালিটির দিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। কারন গুগলের প্রথম পেজের র‌্যাঙ্ক এর একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর হলো এই কোয়ালিটি।

নতুন ব্লগারদের ৯টি ভুল

আপনার কন্টেন্ট এর কোয়ালিটি যে শুধু আপনার আর্টিকেলের মধ্যেই থাকে এইটা ভুল কথা। আপনার কোয়ালিটির কন্টেন্ট বলতে আপনার ওয়েব সাইট যখন কেউ ওপন করবে এবং আপনার কন্টেন্ট সে পড়বে সেই আর্টিকেল থেকে শুরু করে কন্টেন্ট এর শেষ লাইন পর্যন্ত এবং সাইটের ফুটার পর্যন্ত কোয়ালিটি থাকতে হবে।

আপনার কন্টেন্ট এর কোয়ালিটির ক্ষেত্রে যেই সকল বিষয় বিবেচনা রাখায় দরকার সেগুলো নিচে দেওয়া হলোঃ

  • রেসপন্সিভ থিমঃ নতুন ব্লগারদের একটা সমস্যা হলো এর বার বার থিম এবং ট্যাম্পেলেট বদলে থাকে। যেই উইজেট/গেজেট ভালো লাগে সেইটা ইনস্টল করে দেয় ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগে। সঠিক ডিজাইন না হওয়ার ফলে সেই ব্লগগুলো দেখতেও খারাপ লাগে। বার বার থিম বদলানোর ফলে আপনার সাইটের ডিজাইন খারাপ হয়ে যেতে পারে। আপনার উচিৎ একটি রেসপন্সিভ ট্যাম্পেলেট যেটি সকল ডিভাইসে সাপোর্ট পাবে সেইটাই ইনস্টল করা এবং যেটি দেখতেও ভালো লাগবে।

 

  • কন্টেন্ট সঠিক পদ্ধত্তিতে লিখাঃ আপনি যদি একটি কন্টেন্টি একভাবে লিখে যান তাহলে সেটা দেখতে খারাপ লাগবে। আবার কন্টেন্ট এর মধ্যে যদি সঠিক পদ্ধত্তিতে লিখা বোল্ড ইটালিক, আন্ডারলাইন না দিতে পারেন তাহলে সেই ক্ষেত্রে আপনার কন্টেন্ট এ তেমন কোন কোয়ালিটি থাকবে না। ইন্টারনেটে অথবা ইউটিউবে কন্টেন্ট রাইটিং নামে সার্চ করলে অনেক ভিডিও পাবেন। আপনি ইচ্ছে করলে এই ভিডিও গুলো দেখে কন্টেন্ট রাইটিং শিখতে পারবেন।

 

  • কন্টেন্ট আকর্ষনীয় হওয়াঃ আপনার কন্টেন্ট অবশ্যই আকর্ষনীয় হতে হবে। যখন কেউ আপনার কন্টেন্ট পড়বে সে যেন আপনার কন্টেন্ট পরতে পরতে বিরক্ত না হয়ে যায়। বিরক্ত হয়ে গেলে সে আপনার কন্টেন্ট ছেড়ে চলে যাবে এবং আপনার সাইটের বাউন্স রেট বেরে যাবে যার ফলে আপনার গুগলে কন্টেন্ট র‌্যাঙ্কিক করা কঠিন হয়ে যাবে। তাই এমন কিছু রাখবেন যাতে পাঠক শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পরে আন্দদিত বা উপকৃত হয়।

 

  • ইউজেট/গেজেট ব্যাবহার করাঃ প্রয়োজন মতো আপনার ব্লগে ইউজেট/গেজেট ব্যাবহার করুন। অনাকাঙ্খিত এবং অপ্রোয়জনীয় ইউজেট ব্যাবহার করলে আপনার ব্লগের কোয়ালিটি নষ্ট হয়ে যাবে। এবং এইটা আপনার ব্লগের স্পিডও কমিয়ে দেবে। আর প্রয়োজনীয় গেজেট গুলো সামনে রাখলে ভিসিটরও উপকৃত হবে। যেমন আমি যদি কন্টাক্ট ফরম আমার সাইডবারে রেখে দেয় তাহলে আমার ভিসিটর যদি কোন রিকুয়েষ্ট করতে চাই বা মেসেজ দিতে চাই তাহলে খুব সহজেই সেখান থেকে করতে পারবে।

কোয়ালিটিফুল করতে গিয়ে এমন কোন ছবি অথবা এমন কোন টেক্সট বা এমন কোন গেজেট বা এ জাতীয় জিনিস ব্যাবহার করবেন নাহ যাতে ব্লগার টেম্পেলেট এর স্পীড স্লো হয়ে যায়।

 

অবশ্যই পড়ুনঃ

২. অন্যের কন্টেন্ট চুরি করা (Blogging mistakes-2)

অনেকে আছে এখান থেকে অল্প আবার ঐখান থেকে অল্প এভাবে একটা কন্টেন্ট বানিয়ে ফেলে। আবার অনেকে তো এর বিকল্প বানিয়ে ফেলেছে। গুগল ট্রান্সলেটর থেকে বাংলা থেকে ইংলিশ আবার ইংলিশ থেকে বাংলা কনভার্ট করে কন্টেন্ট বানায়।

কখনো এগুলো করবেন না। গুগল এলগরিদম অনেক শক্তিশালী। কিছুদিন আগেও এমন করে অনেকে আ্যাডসেন্স পেয়েছে কিন্তু এখন আর সেই সুযোগ নাই। আপনি চাইলে যেখান সেখান থেকে কপি করে আপনার সাইটে চালাতে পারবেন না।


নিজে নিজে ইউনিক কন্টেন্ট লিখুন। এখন প্রশ্ন হলো কিভাবে ইউনিক কন্টেন্ট লিখবেন। তার জন্য আপনাকে কিছু টিপ্স এবং ট্রিক্স (Blogger tips and tricks) দিচ্ছিঃ

  • ইউনিক কন্টেন্টঃ ইউনিক কন্টেন্ট বলতে একদম নতুন কন্টেন্ট কে বোঝায় না সবসময়। ক্ষেত্রভেদে আলাদা আছে। যেমন আপনি যদি এখন গুগল এডসেন্স নিয়ে কোন কন্টেন্ট লিখতে চান তাহলে তার আগে ”গুগল এডসেন্স” দিয়ে সার্চ করে ইন্টারনেটে দেখুন। অনেক কন্টেন্ট এবং ভিডিও পাবেন। তাহলে? কি ‍উপায়? এর সঠিক উপায় হলো আপনার জ্ঞান দিয়ে আপনার রিসার্চ এর উপর ভিত্তি করে কারো থেকে কপি না করে একটা কন্টেন্ট বানান।

  • কারো থেকে চুরি না করাঃ অনেক সময় অনেকের কন্টেন্ট এর সাথে আমাদের কন্টেন্ট মিলে যায় হেডিং ও মিলে যায়। কিন্তু এই ক্ষেত্রে আপনি যদি কিওয়ার্ড রিসার্চ করে এবং তার কন্টেন্ট যেই পদ্ধত্তিতে লিখেছে সেইটা থেকে ভিন্ন ভাবে লিখেন তাহলে তার থেকে আলাদা হয়ে যাবে আপনার পোষ্ট।

  • টপিক নির্বাচন করাঃ আপনার কম্পিটিটর দের কে সিলেক্ট করুন। তারপরে তাদের নিয়ে লিখা কন্টেন্ট গুলো দেখুন। উদাহারন স্বরুপ ধরুন সে লিখেছে ”গুগল অ্যাডসেন্স পেইমেন্ট নিয়ে। তাহলে সেই ক্ষেত্রে আপনি লিখলেন ”গুগল অ্যাডসেন্স এরশর্তসমূহ নিয়ে একটা কন্টেন্ট। এভাবেই আপনি কিছু ট্রিক্স খাটিয়ে ইউনিক কন্টেন্ট লিখতে পারবেন।

 

  • নিজের জ্ঞান থেকে লিখুনঃ এমন কিছু লিখবেন যা সম্পর্কে আপনার জ্ঞান আছে। যেমন ধরুন আমার নতুন ব্লগার সম্পর্কে কোন জ্ঞান নাই। কিন্তু আমি কিছু কন্টেন্ট দেখে আগ্রহী হয়েছি এবং লিখে ফেললাম। এর ফলাফল কি হবে? এর ফলাফল হবে ‍চুরি করা। কারন আমার নতুন ব্লগার-দের কি করা উচিৎ বা কেমন করে নতুন ব্লগিং শুরু করা উচিত সেই সম্পর্কে কোন ধারনাই নেই। এই ভাবে করলে কিন্তু হবে না। আপনার যেই বিষয়ে আগ্রহ আছে এবং আপনি যেই সমস্ত বিষয় জানেন অবশ্যই সেই সমস্ত বিষয়ের উপর কন্টেন্ট লিখুন যাতে করে আপনার ব্লগে ভিসিট করে সত্যিই কেউ উপকৃত হয়।

 

অবশ্যই পড়ুনঃ

৩. কন্টেন্ট এর দৈর্ঘ্য (Blogging mistakes-3)

কন্টেন্ট এর দৈর্ঘ্য বা Content Length একটি কন্টেন্ট এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা আপনার খেয়াল রাখা উচিৎ। কোন কন্টেন্ট কে র‌্যাঙ্কিং এ আনার জন্য একটি কন্টেন্ট অবশ্যই বড় হতে হবে, কিন্তু কত বড়?

কন্টেন্ট এর দৈর্ঘ্য হতে হবে পুরোপুরি কন্টেন্ট এর উপর ভিত্তি করে এবং যাতে পাঠকের উপকারে আসে সেইসব বিষয়ের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। আপনি যাই  আলোচনা করুন না কেনো তা আপনার টপিকের উপর হতে হবে এবং এমন ভাবে উপস্থাপনা করতে হবে যাতে আপনার আর্টিকেল পরতে পরতে কেউ বিরক্ত না হয়ে যায়।

আপনার কন্টেন্ট এর দৈর্ঘ্য কেমন রাখবেন তা নিচের টিপ্স (Blogger tips and tricks)  গুলো থেকে দেখে নিনঃ

  • কন্টেন্ট ভালোভাবে উপস্থাপন করুন যাতে পড়তে আকর্ষনীয় লাগে।
  • এমন কোন বিষয় রাখবেন না যা আপনার কন্টেন্ট এর অফ টপিক (Off Topic) হয়ে যায়। অর্থাৎ টপিকের বাইরে কিছু রাখবেন নাহ।
  • অযথা কিছু রাখবেন না। এমন কোন বিষয় রাখবেন না যা পাঠকের সময় নষ্ট করে।
  • এমনভাবে আকর্ষন করে রাখবেন যাতে পাঠক আপনার আর্টিকেল শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকে।
  • কন্টেন্ট এর টপিক অযথা বড় করবেন না। কিন্তু আপনার আলোচনা এমন পর্যায় রাখবেন যাতে আপনার কম্পিটিটর এর চেয়ে বড় হোন।

কম্পিটিটরের থেকে বড় করতে গিয়ে অনাকাঙ্খিত ভাবে বড় করবেন না যাতে এত্ততবড় হয় যে পড়ে শেষ ই করা যায় না। এর কারনে যদি আপনার কন্টেন্ট রেঙ্কিং এ আসেও তাতে বাউন্সরেট বেরে যাওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি। আর যদি বাউন্সরেট বেড়ে যায় তাহলে আপনার রেঙ্কিং নষ্ট হয়ে যাবে।

 

৪. কিওয়ার্ড রিচার্স না করা (Blogging mistakes-4)

কিওয়ার্ড রিসার্চ নতুন ব্লগের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ন। কিন্তু অনেক ব্লগার আছে যারা কিওয়ার্ড রিচার্স করেন না। কিওয়ার্ড রিসার্ট না করলে ব্লগে যতই ইউনিক কন্টেন্ট থাকুক না কেনো আপনার ব্লগে কাঙ্খিত ভিসিটর নাও আসতে পারে।

কারন আমি আগেই বলেছি, আপনার ব্লগে কেন একজন ভিসিট করবে? যেখানে হাজার হাজার কন্টেন্ট আছে ইন্টারনেটে।

কিওয়ার্ড রিচার্স নতুন ব্লগের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ফলে আপনি অবশ্যই সঠিক ভাবে কিওয়ার্ড রিসার্চ শিখে তার পরে ব্লগিং শুরু করুন। তা না হলে ব্লগিং শুরু করার পরে আপনি সবচেয়ে বিপদের পরবেন।

অনেকে আছেন যারা বড় কোয়ালিটিফুল কন্টেন্ট বানায়। কিন্তু সঠিক ভাবে কিওয়ার্ড রিসার্চ না করলে  ব্লগে ভিসিটর আসবে না। ফলে আপনার কন্টেন্ট লিখা সময় অপচয় ছাড়া আর কিছুই হবে না।

তাই সঠিক ভাবে কিওয়ার্ড রিসার্চ করুন। আপনি যেহেতু নতুন আর তাই কিওয়ার্ড রিসার্চ আপনার জন্য একটু কঠিন হবে। তাছাড়া কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে অনেক সময়ও লাগে। কিওয়ার্ড রিসার্চের ক্ষেত্রে আপনি ফ্রি এবং পেইড কিওয়ার্ড রিসার্চ টুল ব্যবহার করতে পারেন। নিচে কিছু পেইড এবং ফ্রি কিওয়ার্ড রিসার্চ টুল্স এর লিস্ট নিচে দিয়ে দিচ্ছিঃ

  1. Ubersuggest
  2. Semrush
  3. Ahrefs
  4. keyword tools
  5. Instakeywords tools
  6. H-supertools

আর্টিকেল লেখার সময় সঠিকভাবে কিওয়ার্ড প্লেসমেন্ট করুন। যেই কিওয়ার্ড আপনি রিসার্চ করেছেন সেইগুলোই আপনি প্লেসমেন্ট করুন। কিওয়ার্ড প্লেসমেন্ট হলে তবেই আপনার কিওয়ার্ড রিসার্চ করা সার্থক হবে।

এমন ভাবে উপস্থাপন করবেন যাতে কিওয়ার্ড ঠাসাঠাসি না হয়ে যায়। কিওয়ার্ড ডেনসেটি নামক একটা ব্যাপার আছে। যেটার কারনে আপনার কন্টেন্ট ভালো হলেও, আপনার কিওয়ার্ড ডেনসিটি নষ্ট হয়ে যাবে। তাই লক্ষ্য রাখবেন কিওয়ার্ড ডেনসিটি যেন নষ্ট না হয়ে যায়।

কিওয়ার্ড ডেনসিটি কিভাবে সহনশীল রাখবেন তার উপর ইউটিউব থেকে ভিডিও দেখে নিতে পারেন। আমি আপনাকে সাজেশন দিবো প্রতি ১০০ ওয়ার্ডে ১টা তথা প্রতি ১০০০ ওয়ার্ড এর জন্য ১০টি করে কিওয়ার্ড রাখবেন।

 

৫. সঠিকভাবে উপাস্থাপন করা (Blogging mistakes-5)

নতুন ব্লগারদের ভুলত্রুটির মধ্যে একটি সবচেয়ে বড় ভুল হলো উপস্থাপন সঠিকভাবে না করা। আপনি আপনার ব্লগ সাইট এর আর্টিকেল উপস্থাপন করতে হবে যাতে পাঠক পরে কিছু বুঝতে পারে। এমন ভাবে উপস্থাপন করবেন না যাতে পাঠক আগ্রহ হারিয়ে আপনার ব্লগ থেকে বেরিয়ে যায়।

আপনি যদি একটি বিষয়কে সঠিক ভাবে উপস্থাপন করতে না পারেন তাহলে কেন অন্যএকজন আপনার ব্লগে ভিসিট করবে যেখানে একই বিষয়ের উপর হাজার হাজার ব্লগ সাইট আছে?

তাই আপনার বিষয়বস্তু সঠিকভাবে উপস্থাপন করুন যাতে করে পাঠকের বুঝতে সুবিধে হয়। কারন পাঠক যদি বুঝতেই না পারে তাহলে আপনার সাইটে সে কিছুক্ষন থাকার পরে বেরিয়ে যাবে। তার কাছে সবকিছু এলোমেলো লাগবে।

এখন কথা হলো গুগল বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন তো আমাদের ভাষা বোঝেনা। তো তারা কিভাবে এর উপর ভিত্তি করে আমাদেরকে টপ ১০ পেইজে আনবে?

এই প্রশ্নের উত্তর হলো গুগল এলগরিদম আপনার সাইট থেকে যখন কেউ কিছুক্ষন অবস্থান করে বেরিয়ে যাবে তখন আপনার বাউন্সরেট বেরে যাবে। এর ফলে গুগল এলগরিদম বুঝে যাবে যে, আপনার সাইটের কন্টেন্ট এ কোন সমস্যা আছে যার ফলে আপনার সাইটের ভিসিটর বিরক্ত হয়ে বা কোন উপকার না পেয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে।

তো কিভাবে সঠিকভাবে উপস্থাপন করা যায়? আসুন এই বিষয়ে নতুন ব্লগারদের জন্য কিছু টিপ্স এবং ট্রিক্স শেয়ার করিঃ

  • নিজে পড়তে হবেঃ নিজের কন্টেন্ট নিজে একবার পড়ে দেখুন। যদি নিজের কাছেই ভালো না লাগে তাহলে কিভাবে আপনার কন্টেন্ট অন্য একজন গ্রহন করবে?
  • ভুল না করাঃ আপনার ব্লগ সাইট এর জন্য যেই কন্টেন্ট টা লিখেছেন সেইটা পড়ুন। যেমন তেমন করে লিখবেন না। বানান যত কম ভুল করবেন তত বেশি ভালো হবে।
  • আপনার কন্টেন্ট যদি ইংলিশে হয় তাহলে অবশ্যই গ্রামার চেক করবেন।

 

অবশ্যই পড়ুনঃ

৬. কন্টেন্ট এ ইন্টারনাল ও আউটবাউন্ড লিঙ্ক না করা (Blogging mistakes-6)

এস.ই.ও এর ক্ষেত্রে লিঙ্ক এর ব্যাবহার খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ। ইন্টারনাল এবং আউটবাউন্ড লিঙ্ক এই ক্ষেত্রে খুব উপকারে আসে।

ইন্টারনাল লিঙ্কের ক্ষেত্রে আপনার সাইটের ভিসিটর আপনার সাইটেই থাকে। এবং এটি আপনার র‌্যাঙ্কিং এর ক্ষেত্রেও বিশেষ ভুমিকা রাখে। অনেক নতুন ব্লগার এই ভুলটি করে থাকে যে তার আর্টিকেলে কোন ধরনের লিঙ্ক ব্যাবহার করে না।

আবার অনেকে ইন্টারনাল লিঙ্ক করেন কিন্তু আউট বাউন্ড লিঙ্ক করেন না। তবে একটি আর্টিকেলে র‌্যাঙ্কিং ফেক্টর এ দুইটির গুরুত্বই অপরিসিম।

লিঙ্কগুলোও সঠিকভাবে Build করাও অনেকে যানেন না। যার ফলে লিঙ্কিং করার ফলেও তারা ভুল করে থাকেন। আপনি যেহেতু নতুন ব্লগার আর আপনি আমার কাছ থেকে শিখতে চাচ্ছেন তাই আপনাকে কিছু পয়েন্ট বলে দিচ্ছি যার মাধ্যমে আপনি সঠিকভাবে লিঙ্কিং করতে পারবেন।

ধরুন আপনার টপিক গুগল এডসেন্স এবং আপনি গুগল এডসেন্স এর বিভিন্ন ফিচার সম্পর্কে জানাচ্ছেন। আলোচনার এক পর্যায়ে আপনি আসলেন গুগল এডসেন্স এর আর্নিং এর ব্যাপারে। কিন্তু আপনি এই বিষয়ে সেই জায়গায় বিস্তারিত আলোচনা করতে পারলেন না। সেই ক্ষেত্রে আপনি এই জায়গায় নিচে লিখে দিলেনঃ

আমি এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচান করেছি। আর্টিকেলটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন। ধন্যবাদ।

 

আপনার যদি এই বিষয়ে কোন আর্টিকেল না থাকে তাহলে আপনি আপনার পরিচিত কারো ওয়েবসাইটের আউটবাউন্ড লিঙ্ক নিতে পারবেন। এবং তাকেও বলতে পারবেন আমার সাইটের লিঙ্ক তোমার কোন আর্টিকেলে দিয়ে দাও । এইভাবে আপনি একটা ব্যাকলিঙ্ক ও পেয়ে যাবেন।

 

 

সর্বপরি নতুন ব্লগার হিসেবে ইন্টারনাল এবং আউটবাউন্ড লিঙ্ক ব্যাবহার করুন। এর ফলে আপনার আর্টিকেলটি খুব সহজেই র‌্যাঙ্ক করবে এবং ভালোপরিমানে ভিসিটর আসবে।

 

৭. এস.ই.ও না করা (Blogging mistakes-7)

নতুন ব্লগারদের মধ্যে এই ভুলটা প্রায়ই দেখা যায়। তারা তাদের সাইটটি এস.ই.ও করে না। এমনকি তারা যখন আর্টিকেল লিখে কিওয়ার্ড ফ্রেন্ডলি করে লিখে না এবং যখন আর্টিকেল লিখে তখন তাতে কিওয়ার্ড যুক্ত করা, লিঙ্ক যুক্ত করা এইসব বিষয় থেকে দূরে থাকে।

নতুন ব্লগিং ক্রিয়েট করার পরে যখন পোষ্ট করবেন তখন এই বিষয়টি সবার আগে বিবেচনায় আনবেন। কিন্তু এই বিষয়গুলোর চেয়েও সাধারন এবং প্রাসঙ্গিক কিছু ভুল আমি তুলে ধরেছি। এই ভুলগুলো শুধরানোর পরে আপনি এসে এইখানে আটকে যাবেন।

আপনি যদি প্রফেশনাল ব্লগার হতে চান তাহলে অব্যশই আপনাকে এস.ই.ও শিখতে হবে। এস.ই.ও ফ্রিতে শেখার জন্য আপনাকে একটু রিসার্চ করতে হবে এবং ফ্রি কোর্সগুলো দেখে নিতে হবে। পক্ষান্তরে আপনি এস.ই.ও এর কোর্সও করতে পারেন টাকা খরচ করে।

 

আপনি যেহেতু নতুন ব্লগার তাই আপনাকে কিছু ব্লগার টিপ্স দিয়ে দিচ্ছি এস.ই.ও (Blogging tips for SEO) করার জন্য। এই ট্রিক্সগুলো ফলো করলে আপনি এস.ই.ও এর দিক থেকে এগোতে পারবেন।

 

কিওয়ার্ড রিসার্চঃ অবশ্যই কিওয়ার্ড রিসার্চ করবেন যাতে করে এস.ই.ও এর দিক থেকে এগোতে পারবেন। কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করবেন এবং কিওয়ার্ড রিসার্চ এর কিছু টুলস সম্পর্কেও আমি আপনাদেরকে ধারনা দিয়েছি। আপনি চাইলে নিজে নিজেই কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে পারবেন যদিও আপনাকে একটু কষ্ট করতে হবে প্রথম প্রথম।

ইমেজ এস.ই.ওঃ ইমেজ তথা আপনার ব্লগের পোষ্টে অবশ্যই ছবি ব্যাবহার করবেন। এতে করে আপনার পোষ্ট এর কোয়ালিটিও থাকবে এবং আপনার ইমেজ এস.ই.ও কম্পিলিট হবে। ব্লগিং ছবিগুলো হতে হবে ইউনিক। এখন আপনি বলতে পারেন ইউনিক ছবি পাবো কোথায়। আপনি চাইলে সামান্য চেষ্টা করেই ভালোমানের ছবি এবং ইউনিক ইমেজ বানাতে পারবেন ক্যানাভা (Canva) দিয়ে। ইমেজে অল্টার টেগ এবং টাইটেল যুক্ত করে দিবেন ফলে আপনার ইমেজ এস.ই.ও হয়ে যাবে।

 

কম্পিটিটর খুঁজে বের করাঃ নতুন ব্লগারদের ভুলের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভুল হলো তারা তাদের কম্পিটিটর খুঁজে না এবং নিজের মতোন করে ব্লগিং করে। ব্লগিং শুরু করেই তারা পোষ্ট শুরু করে কিন্তু তারা এটা জানে না যে তাদের কম্পিটিটর ঠিক একই সময়ে তাদের ব্লগের পোষ্টগুলো করছে। আপনি যদি ব্লগিং শুরু করে আপনার কম্পিটিটর খুজে বের করেন তাহলে তাদের ব্লগিং দেখে বুঝতে পারবেন তারা কিভাবে পোষ্ট করছে, তারা কি কি কিওয়ার্ড ব্যাবহার করেছে সেইগুলো দেখে আপনি আইডিয়া নিতে পারবেন এবং সেই হিসেবে কাজ করতে পারবেন।

 

এই ক্ষেত্রে আপনি বেছে বেছে ০৫ জন কম্পিটিটর বের করুন। এবং তাদের সাথে কম্পিটিশন করুন। তাহলে আশা করা যায় আপনি ব্লগিং ক্যারিয়ারে ভালো করতে পারবেন। আপনি চাইলে প্রতিটি পোষ্টের জন্য আলাদা আলাদ কম্পিটিটর বের করতে পারেন।

 

ব্যাকলিং তৈরিঃ আপনার ওয়েবাসাইটের ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করুন। যে সকল সাইট ব্যাকলিঙ্ক  তৈরি করার জন্য আপনাকে সুযোগ দিবে সেইসকল সাইটে গিয়ে ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করবেন। এই সকল ব্যাকলিঙ্ক বাদেও আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার প্রফাইলে যেমনঃ ফেসবুক, ইউটিউব এই সমস্ত সাইটে আপনাকে প্রফাইল ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করতে দিবে। অর্থাৎ আপনার ব্লগের লিঙ্কটি তারা রাখতে দিবে। তাই আপনি আপনার একাউন্ট গুলোতে প্রফাইল ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করে রাখতে পারবেন। যেহেতু এই সব সাইটের ভিসিটর অনেক বেশি তাই আপনার প্রফাইলে কেউ ভিসিট করলে আপনার লিঙ্কে ক্লিক করে আপনার ব্লগে ঢোকার সম্ভাবনা খুব বেশি।

বিভিন্ন ফোরাম যেমনঃ Quora অথবা google এর ফোরামে প্রশ্ন এবং উত্তর দিয়ে সেখান থেকে ভিসিটর আনতে পারবেন। নতুন অবস্থায় এই সমস্ত জিনিস মাথায় রেখে কাজ করলে খুব তারাতারি সফল হবে।


অবশ্যই পড়ুনঃ

৮. নিয়মিত কন্টেন্ট আপলোডের ক্ষেত্রে বিলম্ব করা (Blogging mistakes-8)

নতুন ব্লগারদের মধ্যে এই কাজটি সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। অবশ্য যারা প্রফেশনাল ভাবে শুরু করে তারা এই কাজটি এরিয়ে চলে। কিন্তু নতুন ব্লগারদের মধ্যে দেখা যায় তারা ব্লগিং শুরু করে ১০-১৫ অথবা এর থেকে বেশি পোষ্ট করে ফেলেন কিন্তু এর পরে তাদের বহুদিন আর কোন খোজ থাকেন।

অবশ্য যত পোষ্ট তত ভিউ এই ধারনাটা একদম ঠিক। কিন্তু আপনাকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যাতে করে অনিয়ম না হয়। এই ক্ষেত্রে আপনাকে একটা শিডিউল করে নিতে হবে এবং সেই হিসেবে ব্লগে আপনাকে সময় দিতে হবে।

আপনি যদি সপ্তাহে একটি অথবা দুইটি করে পোষ্ট দিতে চান তাহলে সপ্তাহে একটি অথবা দুইটি পোষ্টের জন্য নির্দিষ্ট দুইটি দিন সিলেক্ট করে রাখুন। নিয়মিত পোষ্ট করলে আপনার ভিসিটরেরা সপ্তাহে সেই দিন আপনার কন্টেন্ট এর জন্য অপেক্ষা করবে।

এবং আপনি যদি নিয়মিত পোষ্ট করেন সেই ক্ষেত্রে আপনার ব্লগে ভিসিটর বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি থাকে। আর যদি এর বিপরিত হয় তাহলে আপনার ব্লগের ভিসিটর কমার সম্ভাবনা থাকে। এর কারন হলো আপনি যখন আপনার ব্লগে দীর্ঘ্যদিন কোন পোষ্ট করবেন নাহ তখন সেই ভিসিটর বিরক্ত হয়ে আপনার সাইট থেকে বেরিয়ে যাবে।

তো এই কাজটি কক্ষনোই করবেন না। সবসময় নিয়মিত পোষ্ট করার চেষ্টা করুন যাতে করে আপনার অডিয়েন্স বিরক্ত না হয়ে যায়। নিয়মিত পোষ্ট করার কিছু ব্লগিং টিপ্স এন্ড ট্রিক্স (Blogging tips and tricks) বলে দিচ্ছি যা একজন নতুন ব্লগার কে উপকৃত করবে।

নির্দিষ্ট দিন ঠিক করুন যেইদিন আপনি পোষ্ট করতে চান।

নির্দিষ্ট সময় ঠিক করুন। যেমনটা ইউটিউবাররা করে থাকে। এইভাবে করলেও আপনি বেনিফিট পাবেন।

নির্দিষ্ট দিনের আগেই আপনার পোষ্টটি তৈরি করে রাখনু।

এমন সময় নির্দিষ্ট করুন যাতে করে আপনার একটি পোষ্টের সব কাজ সঠিক সময়ে সম্পাদন করে রাখতে পারবেন যার ফলে সঠিক সময়ে পোষ্টটি পাবলিশও করতে পারেন।

৯. একাধীক ব্লগ সাইট তৈরি করা (Blogging mistakes-9)

অনেকেই আছেন যারা একাধীক ব্লগে কাজ করার চিন্তা করে রাখেন। কিন্তু আপনি কখনোই একা একাধীক ব্লগে কাজ করতে পারবেন না। ফলে আপনি খুব তারাতারি ব্লগ থেকে ছিটকে পড়তে পারেন।

আপনি একটা ব্লগ সাইট এ কাজ শুরু করুন। এর পরে আপনি সেটাকে সঠিকভাবে সময় দিন এর পরে আপনার অন্য ব্লগে কাজ শুরু করুন। কিন্তু আগে থেকে এইগুলো করা ঠিক নয়। কারন আপনার একটা ব্লগ সাইট যখন আস্তে আস্তে জনপ্রিয় হতে শুরু করবে তখন সেখানেই কাজ করতে আপনার আগ্রহ বারবে।

কিন্তু যখন একাধীক ব্লগ সাইট থাকবে তখন আপনি কাজ করবেন তখন কোনটাতেই ঠিক মতো সময় দিতে পারবেন না। ফলে ব্লগ সাইট থেকে আপনার আগ্রহ হারিয়ে যাবে। আপনার যদি অফুরন্ত সময় থাকে তাহলেও আপনার পক্ষে একাধীক ব্লগে কাজ করা কঠিন হয়ে পরবে।

তাই আপনি একটা ব্লগেই সঠিক পদ্ধত্তিতে কাজ শুরু করুন। একটা ব্লগ সাইট সঠিকভাবে শুরু করলে পরবর্তীতে যখন ব্লগ জনপ্রিয় হয়ে যাবে তখন আপনি আরেকটা ব্লগের চিন্তা করতে পারেন।

 

শেষ কথা

ইতিমধ্যে আমি আপনাকে নতুন ব্লগারদের ৯টি ভুল সম্পর্কে ধারনা দিলাম যার ফলে আপনি ব্লগিং শুরু করে বিপদে না পরেন। এবং এর সাথে কিছু ব্লগিং টিপ্স ট্রিক্স দিয়ে দিলাম যা অনুসরন করলে আপনি ব্লগিং এ সফল হতে পারবেন। বাকিটা নির্ভর করে আপনার উপর। আপনি গুগলের ব্লগার অথবা ওয়ার্ডপ্রেস যা দিয়েই শুরু করেন না কেনো এই ট্রিক্সগুলো আপনার অবশ্যই প্রয়োজনে আসবে। তো আর কথা না বারিয়ে আজকের মতো বিদায় নিচ্ছি।

মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

google console - How to work in this feature?

মুমিন ব্যাক্তির তিনটি রোগ যা জান্নাতে যাওয়ার পথ সুগম করে দেই। যে তিনটি রোগ আল্লাহ তায়ালার নিয়ামত। Islamic Study Bangla.

রুকাইয়া করার নিয়ম - (কোরআন ও সুন্নাহের আলোকে)